জীবনে অনেক চড়াই–উতরাই গেছে ব্যান্ড তারকা মিজানের। মধ্যে দীর্ঘদিন দেখা যায়নি তাঁকে। ইদানীং নিয়মিত হয়েছেন। নতুন সব গান নিয়ে আসছেন। স্টুডিওতে, গানের বিভিন্ন ঘরোয়া আড্ডায়ও মিজানকে এখন হরহামেশাই দেখা যায়। মিজান ভক্তদের জন্য আনন্দের খবর, নতুন গান নিয়ে এসেছেন তিনি। 'যত দূরে যাও' শিরোনামের গানটি আজ থেকে শ্রোতারা শুনতে পাচ্ছেন, একই সঙ্গে এই গানের জন্য তৈরি ভিডিওটিও দেখা যাচ্ছে।
জনপ্রিয় মেটাল ব্যান্ড ওয়ারফেজে ১৯৯৯ সালে ভোকাল হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন মিজান। তিন বছর পর ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে ব্যান্ড থেকে বেরিয়ে যান শ্রোতাপ্রিয় এই গায়ক। ২০০৭ সালে আবার ফেরেন। দ্বিতীয় যাত্রায় ২০১৬ পর্যন্ত ৯ বছরে দলটির হয়ে বিভিন্ন স্টেজ শোর পাশাপাশি দুটি অ্যালবামেও কণ্ঠ দিয়েছেন তিনি। দ্বিতীয়বার ওয়ারফেজ থেকে বের হয়ে মিজান অ্যান্ড ব্রাদার্স শিরোনামে একটি গানের দল গড়েন মিজান। এই সময়ে শুরু করেন নিজের একক সংগীতজীবন। সেই ধারাবাহিকতায় এবারের গান।
মিজান এর আগে গীতিকার দেওয়ান লালন আহমেদের লেখা 'বীরঙ্গনা' নামে আরেকটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। ভিন্ন পেশার মানুষ হলেও ভালোবাসার জায়গা থেকে গান লেখার চর্চা চালিয়ে যাচ্ছেন এই গীতিকার, তেমনটাই জানিয়েছেন তিনি। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ধ্রুব মিউজিক স্টেশনের কর্ণধার ধ্রুব গুহ জানালেন, 'শত ব্যস্ততার মধ্যেও লালন ভাইয়ের সংস্কৃতির চর্চা আমাকে মুগ্ধ করে। তাঁর লেখা প্রতিটি গানে তিনি যেটা বলতে চান, তা স্পস্ট ফুটে ওঠে। গীতিকার ও শিল্পী আগে একটি গান গেয়েছেন। আমার বিশ্বাস, আগের মতো এবারও মিজানের নতুন গানটি শ্রোতা–দর্শকেরা পছন্দ করবেন।'মিজান এর আগে গীতিকার দেওয়ান লালন আহমেদের লেখা 'বীরঙ্গনা' নামে আরেকটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। ভিন্ন পেশার মানুষ হলেও ভালোবাসার জায়গা থেকে গান লেখার চর্চা চালিয়ে যাচ্ছেন এই গীতিকার, তেমনটাই জানিয়েছেন তিনি। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ধ্রুব মিউজিক স্টেশনের কর্ণধার ধ্রুব গুহ জানালেন, 'শত ব্যস্ততার মধ্যেও লালন ভাইয়ের সংস্কৃতির চর্চা আমাকে মুগ্ধ করে। তাঁর লেখা প্রতিটি গানে তিনি যেটা বলতে চান, তা স্পস্ট ফুটে ওঠে। গীতিকার ও শিল্পী আগে একটি গান গেয়েছেন। আমার বিশ্বাস, আগের মতো এবারও মিজানের নতুন গানটি শ্রোতা–দর্শকেরা পছন্দ করবেন।'
নতুন গান প্রসঙ্গে মিজান বললেন, 'আমি তো বেছে বেছে কাজ করছি। এই গানের গীতিকারের সঙ্গে আমার দারুণ সম্পর্ক। তিনি লেখেনও ভালো। আমরা একদিন স্টুডিওতে আড্ডা দিচ্ছিলাম। আড্ডা দিতে দিতেই গানটা তৈরি হয়। এরপর সুর তৈরি হয়। তারপর গানটিতে কণ্ঠ দিই। শ্রোতাদের জন্য গাওয়া গানটি শ্রোতার কাছে পৌঁছে যাচ্ছে শুনে বেশ ভালো লাগছে।'