What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

শিশুকে কেন রংপেনসিল, ক্লে দেবেন (1 Viewer)

oSJbXi0.jpg


শিশুর মেধা বিকাশে রঙের গুরুত্ব অনেক। বিশেষজ্ঞরা তাই রঙিন জিনিস নিয়ে সময় কাটানোর পরামর্শ দিয়ে থাকেন। আর রঙিন অনুষঙ্গ পেলে শিশুরা খুশি হয় খুব। ছবি আঁকার জন্য গতানুগতিক রং করার জিনিসের বাইরেও এখন মজার মজার সব অনুষঙ্গ পাওয়া যায়। আছে বৈচিত্র্যময় রংপেনসিল, আর্ট কপি, ডাইস বুক, ম্যাজিক স্লেট। ছবি আঁকায় সাহায্যের জন্য মজার মজার স্ট্যান্ডও পাওয়া যাচ্ছে।

আঁকিবুঁকি কেন দরকারি

yTkYe8q.jpg


ক্রেয়ন রং, রঙিন মার্কার পেন, রংপেনসিল বা রং করার অন্যান্য উপকরণ

রংপেনসিল, রঙিন মাটি ও বালুর খেলনা শিশুর কল্পনাকে বিকশিত করে। শিশু যখন মনোযোগ দিয়ে রং করে, তখন সে শান্ত থাকে, মনে আনন্দ পায়, ধৈর্যও বাড়ে।

রং করার নানা রকম অনুষঙ্গ থেকে শিশু নতুন নতুন শব্দ বা বাক্য শেখে। সে যা আঁকছে, তার বর্ণনা করা হলে নতুন শব্দ বা বাক্য তৈরি করতেও শিখে যাবে তাড়াতাড়ি।

ক্রেয়ন রং, রঙিন মার্কার পেন, রংপেনসিল বা রং করার অন্যান্য উপকরণ ব্যবহার করে ছবি আঁকলে শিশুদের কার্যক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়।

কিছু খেলনা আছে, যেগুলো শিশুকে ব্যস্ত রাখে অনেকখানি। এতে শিশুর মস্তিষ্কের ব্যায়াম হয়, যেটা ভীষণ দরকার—বলেছিলেন মনোবিজ্ঞানী সূরাইয়া ইসলাম।

vVypy9u.jpg


রং করলে শিশুর মানসিক চাপ কমায়

বড়দের মতো শিশুরাও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মানসিক চাপ বোধ করে। রং করার মাধ্যমে শিশু তার মানসিক চাপ কমাতে পারে। যেসব শিশু নেতিবাচক অনুভূতি যেমন রাগ বা বিরক্তি বোধ করে বেশি, তাদের জন্য ছবি আঁকা গুরুত্বপূর্ণ।

রং করার নানা রকম অনুষঙ্গ শিশুর সৃজনশীল চিন্তা ও কল্পনাশক্তি বাড়ায়।

কাদামাটির খেলা

XZGYq32.jpg


মাটি দিয়ে খেললে শিশুর চারটি ইন্দ্রিয় একসঙ্গে কাজ করে

শিশুরা মাটি কিংবা বালু দিয়ে খেলতেও পছন্দ করে খুব। দুই ধরনের মাটি দিয়ে খেলতে পারে শিশু। একটি প্রকৃতি থেকে পাওয়া মাটি, অন্যটি আর্টিফিশিয়াল ক্লে বা কৃত্রিম মাটি, যা দোকানে কিনতে পাওয়া যায়।

মাটি দিয়ে খেললে শিশুর চারটি ইন্দ্রিয় একসঙ্গে কাজ করে। যেমন মাটি হাত দিয়ে ছেনে, চোখ দিয়ে দেখে, নাক দিয়ে শুঁকে ও নাড়াচাড়া করে শব্দ করে খেলা যায়, যা শিশুর বয়স অনুযায়ী ইন্দ্রিয়ের বিকাশে ভূমিকা রাখে।

লেখক: সুরাইয়া নাজনীন, ঢাকা
 

Users who are viewing this thread

Back
Top