বর্তমান যুগটাকেই বলা হয়ে থাকে কম্পিটিশন অর্থাৎ প্রতিযোগিতার যুগ। কেউ কাউকে না ছাড়ে। সবাই নিজের অবস্থান ধরে রেখে সামনে এগিয়ে যেতে চায়। ক্যারিয়ার জীবনে ঢোকার পূর্ব ধাপ হল স্নাতক ও স্নাতকোত্তর লেভেল। এ ক্ষেত্রে ইউনিভার্সিটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমাদের সবারই ইউনিভার্সিটি নিয়ে বেশ একটা আগ্রহ কিংবা আবেগের জায়গা থাকে। সাধারণত ধরেই নেয়া হয় যে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া ছেলেমেয়েগুলো লাইফে ভালো করে। যদিও অন্যদের মেধার অবমূল্যায়ন করে বলছিনা। যাহোক আমরা প্রতিবছর খুব গুরুত্ব নিয়ে দেখি যে বিশ্বের কোন ইউনিভার্সিটিগুলো টপ র্যাংকিং এ আছে। বাংলাদেশে বলার মতো ঢাকা ভার্সিটি, বুয়েট কিংবা উদীয়মান ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি ভালো করছে। যদিও টপ ১০০ কিংবা ৫০০ মধ্যে তাদের কারোরই অবস্থান নেই। যাহোক আজকের লেখায় বিশ্বের বিখ্যাত টপইউনিভার্সিটি ডট কমের ২০১৮ সালে প্রকাশিত বিশ্বের বিখ্যাত ১০টি ইউনিভার্সিটিকে তুলে ধরা হল।
আগেই বলে রাখা ভালো যে টপ ইউনিভার্সিটি বের করার মানদণ্ড হিসেবে ৬টি বিষয়কে গুরুত্ব দেয়া হয়। প্রথমত,একাডেমিক রেপুটেশন। দ্বিতীয়ত চাকরীস্থলে স্টুডেন্টের রেপুটেশন। তৃতীয়ত, শিক্ষকতায় ভার্সিটির দখল। চতুর্থত, শিক্ষকতার মান। পঞ্চমত, বিদেশে শিক্ষকতারত। ষষ্ঠত, বিদেশী শিক্ষার্থীর সংখ্যা।
১. ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (MIT)
ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি
বিগত ছয় বছর ধরে বিশ্বের এক নম্বর ইউনিভার্সিটি হিসেবে এমআইটি সমাসীন রয়েছে। অত্যন্ত মানসম্মত পড়াশুনার পাশাপাশি এখানকার স্টুডেন্টসদের ঈর্ষান্বিত ক্যারিয়ার বরাবরই তার যোগ্যতা ও মর্যাদার পরিচয় দিয়েছে। ১৮৬১ সালে প্রতিষ্ঠিত এই ভার্সিটি শুধু টেকনোলজির মধ্যে আবদ্ধ না থেকে জ্ঞানের বিভিন্ন শাখা প্রশাখায় বিচরণ করেছে। বিশ্বের শিক্ষাঙ্গনে লিডিং পাওয়ার হিসেবে এই ভার্সিটি দীর্ঘদিন যাবত শক্ত ভূমিকা পালন করে আসছে।
আগেই বলে রাখা ভালো যে টপ ইউনিভার্সিটি বের করার মানদণ্ড হিসেবে ৬টি বিষয়কে গুরুত্ব দেয়া হয়। প্রথমত,একাডেমিক রেপুটেশন। দ্বিতীয়ত চাকরীস্থলে স্টুডেন্টের রেপুটেশন। তৃতীয়ত, শিক্ষকতায় ভার্সিটির দখল। চতুর্থত, শিক্ষকতার মান। পঞ্চমত, বিদেশে শিক্ষকতারত। ষষ্ঠত, বিদেশী শিক্ষার্থীর সংখ্যা।
১. ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (MIT)
ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি
বিগত ছয় বছর ধরে বিশ্বের এক নম্বর ইউনিভার্সিটি হিসেবে এমআইটি সমাসীন রয়েছে। অত্যন্ত মানসম্মত পড়াশুনার পাশাপাশি এখানকার স্টুডেন্টসদের ঈর্ষান্বিত ক্যারিয়ার বরাবরই তার যোগ্যতা ও মর্যাদার পরিচয় দিয়েছে। ১৮৬১ সালে প্রতিষ্ঠিত এই ভার্সিটি শুধু টেকনোলজির মধ্যে আবদ্ধ না থেকে জ্ঞানের বিভিন্ন শাখা প্রশাখায় বিচরণ করেছে। বিশ্বের শিক্ষাঙ্গনে লিডিং পাওয়ার হিসেবে এই ভার্সিটি দীর্ঘদিন যাবত শক্ত ভূমিকা পালন করে আসছে।