জাল হাদীছের কবলে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর ছালাতঃ
পবিত্রতা (ওযূ ও তায়াম্মুম)
ইসলাম পবিত্রতাকে ঈমানের অর্ধেক বলে স্বীকৃতি দিয়েছে (ছহীহ মুসলিম হা/৫৫৬, ১/১১৮ পৃঃ; মিশকাত হা/২৮১; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/২৬২, ২/৩৭।) এবং 'পবিত্রতা ছালাতের চাবি' বলেও ঘোষণা করেছে। (ছহীহ আবূদাঊদ হা/৬১, ১/৯ পৃঃ; তিরমিযী হা/৩, ১/৫ পৃঃ; মিশকাত হা/৩১২; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/২৯১, ২/৫১ পৃঃ।) তাই মুসলিম মাত্রই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে সর্বদা সচেতন থাকবে, যাতে ঈমান জাগ্রত থাকে। বিশেষ করে ছালাতের ওযূর ক্ষেত্রে সর্বাধিক গুরুত্ব দিবে। কারণ ওযূ না হ'লে ছালাত হবে না। (ছহীহ আবুদাঊদ হা/১০১, ১/১৪ পৃঃ; ছহীহ ইবনে মাজাহ হা/৩৯৮ ও ৩৯৯, পৃঃ ৩২; মিশকাত হা/৪০৪; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৩৭০, ২/৮২, 'ওযূর সুন্নাত সমূহ' অনুচ্ছেদ।) তাই ওযূ বিষয়ে যে সমস্ত ত্রুটি-বিচ্যুতি রয়েছে সেগুলো আমাদেরকে বর্জন করতে হবে এবং সঠিকটা গ্রহণ করতে হবে।
পবিত্রতা (ওযূ ও তায়াম্মুম)
ইসলাম পবিত্রতাকে ঈমানের অর্ধেক বলে স্বীকৃতি দিয়েছে (ছহীহ মুসলিম হা/৫৫৬, ১/১১৮ পৃঃ; মিশকাত হা/২৮১; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/২৬২, ২/৩৭।) এবং 'পবিত্রতা ছালাতের চাবি' বলেও ঘোষণা করেছে। (ছহীহ আবূদাঊদ হা/৬১, ১/৯ পৃঃ; তিরমিযী হা/৩, ১/৫ পৃঃ; মিশকাত হা/৩১২; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/২৯১, ২/৫১ পৃঃ।) তাই মুসলিম মাত্রই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে সর্বদা সচেতন থাকবে, যাতে ঈমান জাগ্রত থাকে। বিশেষ করে ছালাতের ওযূর ক্ষেত্রে সর্বাধিক গুরুত্ব দিবে। কারণ ওযূ না হ'লে ছালাত হবে না। (ছহীহ আবুদাঊদ হা/১০১, ১/১৪ পৃঃ; ছহীহ ইবনে মাজাহ হা/৩৯৮ ও ৩৯৯, পৃঃ ৩২; মিশকাত হা/৪০৪; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৩৭০, ২/৮২, 'ওযূর সুন্নাত সমূহ' অনুচ্ছেদ।) তাই ওযূ বিষয়ে যে সমস্ত ত্রুটি-বিচ্যুতি রয়েছে সেগুলো আমাদেরকে বর্জন করতে হবে এবং সঠিকটা গ্রহণ করতে হবে।