মুভি বা চলচ্চিত্রে হয়তো সবাই লোমহর্ষক ব্যাংক ডাকাতি বা জুয়েলারি কোম্পানি লুটপাটের ঘটনা দেখেছি। কিন্তু বাস্তবে কি কখনো এমন কিছু কল্পনা করেছি? কখনো কি ভেবেছি সত্যিকার অর্থেই এরকম ঘটনা ঘটে আসছে বহু বছর আগে থেকেই ! হ্যা, মুভিতে ঘটে যাওয়া ওইসব আঁতকে উঠার মত ঘটনাগুলো বাস্তব দুনিয়া থেকেই নেওয়া। এই লিস্টে তারই কিছু বর্ণনা রয়েছে। তার আগে বলুনতো,এমন কতজন মানুষকে খুঁজে পাওয়া যাবে যারা জীবনে একবার হলেও প্রচুর অর্থবিত্তের স্বপ্ন দেখেনা? খুব কম বা নাও পাওয়া যেতে পারে। তবে অধিকাংশ মানুষই কোটিপতি হওয়ার এ স্বপ্নকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলেও কিছু মানুষের ক্ষেত্রে তা হয়ে উঠেনা। স্বপ্নের লাগাম টেনে ধরার সমস্ত চিন্তাশক্তিকে হয়তো তারা কাজে লাগায় কুখ্যাত কোন অপকর্মে, বেছে নেয় ডাকাতির পথ । চলুন দেখে নেয়া যাক ইতিহাসের এমনই কিছু অবিশ্বাস্য আর দুর্ধর্ষ ডাকাতির ঘটনা।
১.সেন্ট্রাল ব্যাংক অফ ইরাক
বাগদাদ, ইরাক- ২০০৩
পরিমান- $১ বিলিয়ন ।
সেন্ট্রাল ব্যাংক অফ ইরাক
বড় ধরনের অপরাধগুলো সাধারনত মানুষ পরিকল্পনামাফিক করে থাকে, কিন্তু ইতিহাসের সবচেয়ে বড় এ ডাকাতিটা ভিন্ন। এ ঘটনা যতটাই সাধারন ছিল, ঠিক ততটাই ছিল সাংঘাতিক। সাদ্দাম হোসেন তখন ইরাকের প্রেসিডেন্ট, মার্কিন হামলায় দেশটি ছিল বিপর্যস্ত। তিনি পুরো দেশটাকে নিজস্ব সম্পত্তি মনে করতেন, আর তাই ইরাকের কেন্দ্রীয় ব্যাংককে ব্যক্তিগত একাউন্ট মনে করলেও কারো আশ্চর্য হবার কথা নয়। কোয়ালিশন ফোর্সের ইরাক আক্রমনের ঠিক আগের দিন, ২০০৩ সালের ১৮ মার্চ তিনি তার ছেলে কুসে হোসেনকে একটি নোট লিখে ব্যাংকে লুট করতে পাঠান। কুসে হোসেন ১০০ টি বিলনোট লিখে মাত্র পাঁচ ঘন্টায় ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৭ হাজার ৭০০ কোটি টাকা লুট করে ! কিন্তু আফসোস, এই অর্থ সাদ্দাম হোসেন ভোগ করার সময়ই পাননি, তার আগেই মার্কিন সেনাবাহিনী তাকে গুহার ভেতর থেকে গ্রেফতার করে ফেলে। ৬৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার তার প্রাসাদের দেয়াল থেকে উদ্ধার করা হয়, আর বাকি ৩৫০ মিলিয়নের কোন হদিস পাওয়া যায়নি। ধরে নেয়া হয় ডাকাতির ওই অর্থও ডাকাতি হয়ে গেছে !
১.সেন্ট্রাল ব্যাংক অফ ইরাক
বাগদাদ, ইরাক- ২০০৩
পরিমান- $১ বিলিয়ন ।
সেন্ট্রাল ব্যাংক অফ ইরাক
বড় ধরনের অপরাধগুলো সাধারনত মানুষ পরিকল্পনামাফিক করে থাকে, কিন্তু ইতিহাসের সবচেয়ে বড় এ ডাকাতিটা ভিন্ন। এ ঘটনা যতটাই সাধারন ছিল, ঠিক ততটাই ছিল সাংঘাতিক। সাদ্দাম হোসেন তখন ইরাকের প্রেসিডেন্ট, মার্কিন হামলায় দেশটি ছিল বিপর্যস্ত। তিনি পুরো দেশটাকে নিজস্ব সম্পত্তি মনে করতেন, আর তাই ইরাকের কেন্দ্রীয় ব্যাংককে ব্যক্তিগত একাউন্ট মনে করলেও কারো আশ্চর্য হবার কথা নয়। কোয়ালিশন ফোর্সের ইরাক আক্রমনের ঠিক আগের দিন, ২০০৩ সালের ১৮ মার্চ তিনি তার ছেলে কুসে হোসেনকে একটি নোট লিখে ব্যাংকে লুট করতে পাঠান। কুসে হোসেন ১০০ টি বিলনোট লিখে মাত্র পাঁচ ঘন্টায় ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৭ হাজার ৭০০ কোটি টাকা লুট করে ! কিন্তু আফসোস, এই অর্থ সাদ্দাম হোসেন ভোগ করার সময়ই পাননি, তার আগেই মার্কিন সেনাবাহিনী তাকে গুহার ভেতর থেকে গ্রেফতার করে ফেলে। ৬৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার তার প্রাসাদের দেয়াল থেকে উদ্ধার করা হয়, আর বাকি ৩৫০ মিলিয়নের কোন হদিস পাওয়া যায়নি। ধরে নেয়া হয় ডাকাতির ওই অর্থও ডাকাতি হয়ে গেছে !