১৯৩০ সালে 'প্লুটো' গ্রহ আবিষ্কারের পর থেকে স্কুল পড়ুয়া শিশুরা পড়ে এসেছে যে, সৌরজগতে মোট গ্রহের সংখ্যা ৯ টি। কিন্তু বিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে এসে এই ধারণাটি বদলে যায়। তখন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা দাবি তুলতে থাকেন যে, প্লুটো আসলে কোন গ্রহ নয়। সবশেষে 'ইন্টারন্যাশনাল এস্ট্রোনোমিকাল ইউনিয়ন' এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয় যে, প্লুটোকে 'বামুন গ্রহ' বলে ডাকা হবে।
তবে ২০ জানুয়ারি, ২০১৬ তে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা সৌরজগতে আরেকটি গ্রহের অস্তিত্বের প্রমাণ পান, যাকে তারা নাম দিয়েছে 'প্ল্যানেট নাইন'। এটি পৃথিবীর চেয়ে ১০ গুণ এবং প্লুটোর চেয়ে ৫০০০ গুণ ভারী।
আজ আমরা মূলতঃ সৌরজগতের ৮ টি প্রকৃত গ্রহ নিয়ে আলোচনা করছি।
বুধ গ্রহ (Mercury)
বুধ গ্রহ - Source: 50-Best
সূর্য থেকে সবচেয়ে কাছের গ্রহ হচ্ছে বুধ। পৃথিবীর চাঁদ থেকে আকারে অল্প একটু বড় বুধ গ্রহ। বুধের সূর্য দ্বারা আলোকিত হওয়া দিকটিতে ৮৪০ ডিগ্রী ফারেনহাইট (৪৫০ ডিগ্রী সেলসিয়াস) পর্যন্ত তাপমাত্রা উঠতে পারে। অন্যদিকে অন্ধকার দিকটিতে তাপমাত্রা -২০০ ডিগ্রী থেকে -৩০০ ডিগ্রী সেলসিয়াস। বুধগ্রহের নিজস্ব কোন বায়ুমণ্ডল নেই যার ফলে এখানে প্রায়ই উল্কাপাত হয়ে থাকে। তাই পৃথিবীর চাঁদের মতো বুধ গ্রহের বুকেও অনেক বিশাল বিশাল গর্ত আছে, যা কিনা মহাকাশ থেকেও অবলোকন করা সম্ভব। নাসার 'মেসেঞ্জার' নামের মহাকাশযানটি এর ৪ বছর ধরে চলতে থাকা মিশনে বুধ গ্রহের এমন এমন নতুন তথ্য আবিষ্কার করেছে, যা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের প্রত্যাশাকেও ছাড়িয়ে গেছে।
আবিষ্কার: প্রাচীনকালেই এর প্রথম আবিষ্কার হয়েছে কারণ পৃথিবী থেকে খালি চোখেই গ্রহটি দেখা যায়।
ইংরেজিতে 'মার্কারি' নামকরণ: রোমান ঈশ্বরদের বার্তাবাহকের নামানুসারে।
ব্যাস: ৩,০৩১ মাইল (৪,৮৭৮ কিলোমিটার) ।
কক্ষপথে একবার ঘুরতে সময় নেয়: ৮৮ পার্থিব দিন।
দিন: ৫৮.৬ পার্থিব দিন।
তবে ২০ জানুয়ারি, ২০১৬ তে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা সৌরজগতে আরেকটি গ্রহের অস্তিত্বের প্রমাণ পান, যাকে তারা নাম দিয়েছে 'প্ল্যানেট নাইন'। এটি পৃথিবীর চেয়ে ১০ গুণ এবং প্লুটোর চেয়ে ৫০০০ গুণ ভারী।
আজ আমরা মূলতঃ সৌরজগতের ৮ টি প্রকৃত গ্রহ নিয়ে আলোচনা করছি।
বুধ গ্রহ (Mercury)
বুধ গ্রহ - Source: 50-Best
সূর্য থেকে সবচেয়ে কাছের গ্রহ হচ্ছে বুধ। পৃথিবীর চাঁদ থেকে আকারে অল্প একটু বড় বুধ গ্রহ। বুধের সূর্য দ্বারা আলোকিত হওয়া দিকটিতে ৮৪০ ডিগ্রী ফারেনহাইট (৪৫০ ডিগ্রী সেলসিয়াস) পর্যন্ত তাপমাত্রা উঠতে পারে। অন্যদিকে অন্ধকার দিকটিতে তাপমাত্রা -২০০ ডিগ্রী থেকে -৩০০ ডিগ্রী সেলসিয়াস। বুধগ্রহের নিজস্ব কোন বায়ুমণ্ডল নেই যার ফলে এখানে প্রায়ই উল্কাপাত হয়ে থাকে। তাই পৃথিবীর চাঁদের মতো বুধ গ্রহের বুকেও অনেক বিশাল বিশাল গর্ত আছে, যা কিনা মহাকাশ থেকেও অবলোকন করা সম্ভব। নাসার 'মেসেঞ্জার' নামের মহাকাশযানটি এর ৪ বছর ধরে চলতে থাকা মিশনে বুধ গ্রহের এমন এমন নতুন তথ্য আবিষ্কার করেছে, যা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের প্রত্যাশাকেও ছাড়িয়ে গেছে।
আবিষ্কার: প্রাচীনকালেই এর প্রথম আবিষ্কার হয়েছে কারণ পৃথিবী থেকে খালি চোখেই গ্রহটি দেখা যায়।
ইংরেজিতে 'মার্কারি' নামকরণ: রোমান ঈশ্বরদের বার্তাবাহকের নামানুসারে।
ব্যাস: ৩,০৩১ মাইল (৪,৮৭৮ কিলোমিটার) ।
কক্ষপথে একবার ঘুরতে সময় নেয়: ৮৮ পার্থিব দিন।
দিন: ৫৮.৬ পার্থিব দিন।