বন্ধুর গার্লফ্রন্ড মেডিকেলে ভর্তি হইছে শুনে কংগ্রেচুলেশন জানিয়েছিলাম। বন্ধু বিরাট মাইন্ড করেছে। আমি কী জানতাম বাথরুমে আছাড় খেয়েও মানুষ আজকাল মেডিকেলে ভর্তি হয়?
.
অমলদা সবাইকে রসগোল্লা খাওয়াচ্ছে । তাঁর নাকি ছেলে হয়েছে ! আমি বললাম, কী গো অমলদা তোমার কেমনে ছেলে হইলো ? তোমার তো ঐ সিস্টেম নাই !
অমলদা বলে, দূরে গিয়া মর হারামজাদা।
.
তাপসদার বউ বাজার থেকে বেগুন কিনে ফিরছেন। আমি সহানুভূতি দেখিয়ে বললাম, বৌদি বেগুন কিনলেন নাকি ? দাদা বুঝি বাসায় নেই ? আমাকে বলতেন , শুধু শুধু কষ্ট করে বেগুন কিনতে গেলেন কেন ?
বৌদি গালে থাপ্পড় দিয়ে বলে আমি নাকি খুব ফাজিল হয়েছি আজকাল।
.
ভূবন কাকুর মেয়ে মাধুরীকে বলেছিলাম , আয় মাধুরী বর-বউ খেলি ?
মাধুরী বলে, তুই অনেক বড় হয়ে গেছিস !
আমি বললাম আরে না, একটিবার খেলে দেখ ?
সেই খেলাই শেষ খেলা হলো ! মাধুরী আর আমার সাথে কথা বলে না।
.
ছোট বৌদির ঘরে অনেক গুলো "রাজা বেলুন" দেখে বৌদিকে বলেছিলাম, কী গো বৌদি তুমিও কী বেলুন ফোলাও ? তোমার বালিশের নিচে এত বেলুন কেন ?
সেই থেকে বৌদি তাঁর ঘরে আমাকে আর ঢুকতে দেয় না?
.
অবেলায় বানুদার ঘরে গিয়ে দেখি , বৌদি বানুদার উপর চড়ে বসেছে !
আমি গিয়ে কাকুকে বললাম, ও কাকু বানুদাকে বৌদি মেরে ফেলছে গো ! জলদি বাঁচাও গিয়ে ?
কাকু কী না কী দেখে এসে আমাকে নির্দয়ের মতো খড়মপেটা করলেন।
.
আমার চাকরি হচ্ছেনা দেখে বড় বৌদি বললেন, অনি, চাকরীর চিন্তা বাদ দিয়ে ব্যাবসা কর ?
আমি বললাম , ব্যাবসা কী করবো গো বৌদি ! যা শীত পড়েছে সকালে উঠে তো মূলধনই খুঁজে পাইনা !
বৌদি বলে দূর হ সামনে থেকে অসভ্য।
.
বেলায়েত স্যার বাংলা ব্যাকরণ ক্লাসে বিপরীত
শব্দ পড়াচ্ছিলেন , নারী-পুরুষ, ছেলে-মেয়ে ।
তাই পড়ে আমি "লম্বা" শব্দের বিপরীতে "গর্ত" বলেছিলাম !
শুনে স্যার ভীষন বেতিয়ে দিলেন !
আজও জানিনা ভুলটা কোথায় ছিল।
.
অমলদা সবাইকে রসগোল্লা খাওয়াচ্ছে । তাঁর নাকি ছেলে হয়েছে ! আমি বললাম, কী গো অমলদা তোমার কেমনে ছেলে হইলো ? তোমার তো ঐ সিস্টেম নাই !
অমলদা বলে, দূরে গিয়া মর হারামজাদা।
.
তাপসদার বউ বাজার থেকে বেগুন কিনে ফিরছেন। আমি সহানুভূতি দেখিয়ে বললাম, বৌদি বেগুন কিনলেন নাকি ? দাদা বুঝি বাসায় নেই ? আমাকে বলতেন , শুধু শুধু কষ্ট করে বেগুন কিনতে গেলেন কেন ?
বৌদি গালে থাপ্পড় দিয়ে বলে আমি নাকি খুব ফাজিল হয়েছি আজকাল।
.
ভূবন কাকুর মেয়ে মাধুরীকে বলেছিলাম , আয় মাধুরী বর-বউ খেলি ?
মাধুরী বলে, তুই অনেক বড় হয়ে গেছিস !
আমি বললাম আরে না, একটিবার খেলে দেখ ?
সেই খেলাই শেষ খেলা হলো ! মাধুরী আর আমার সাথে কথা বলে না।
.
ছোট বৌদির ঘরে অনেক গুলো "রাজা বেলুন" দেখে বৌদিকে বলেছিলাম, কী গো বৌদি তুমিও কী বেলুন ফোলাও ? তোমার বালিশের নিচে এত বেলুন কেন ?
সেই থেকে বৌদি তাঁর ঘরে আমাকে আর ঢুকতে দেয় না?
.
অবেলায় বানুদার ঘরে গিয়ে দেখি , বৌদি বানুদার উপর চড়ে বসেছে !
আমি গিয়ে কাকুকে বললাম, ও কাকু বানুদাকে বৌদি মেরে ফেলছে গো ! জলদি বাঁচাও গিয়ে ?
কাকু কী না কী দেখে এসে আমাকে নির্দয়ের মতো খড়মপেটা করলেন।
.
আমার চাকরি হচ্ছেনা দেখে বড় বৌদি বললেন, অনি, চাকরীর চিন্তা বাদ দিয়ে ব্যাবসা কর ?
আমি বললাম , ব্যাবসা কী করবো গো বৌদি ! যা শীত পড়েছে সকালে উঠে তো মূলধনই খুঁজে পাইনা !
বৌদি বলে দূর হ সামনে থেকে অসভ্য।
.
বেলায়েত স্যার বাংলা ব্যাকরণ ক্লাসে বিপরীত
শব্দ পড়াচ্ছিলেন , নারী-পুরুষ, ছেলে-মেয়ে ।
তাই পড়ে আমি "লম্বা" শব্দের বিপরীতে "গর্ত" বলেছিলাম !
শুনে স্যার ভীষন বেতিয়ে দিলেন !
আজও জানিনা ভুলটা কোথায় ছিল।