আমি বেশ কিছুদিন ধরে পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটিতে আছি। শুধু পাহাড়ি মানুষ, তাদের জীবন যাত্রা, খাদ্যাভ্যাস, আচার আচরণ শুনে এসেছি এবার নিজের কিছু অভিজ্ঞতা হলো। এখানে এসে পাহাড়ি জুমের কিছু অচেনা এবং নেহাৎ অপ্রচলিত কিছু খাবার খেলাম। স্বাস্থ্যকর খাবার। তারমধ্যে আজ একটি অবহেলিত পাতার কথা বলছি। আমি এই উদ্ভিদ আগে থেকে চিনি কিন্তু এ যে খাওয়া যায় একদমই ধারণা ছিলো না। হাট থেকে কৌতুহলী হয়ে কেনার সময় বিক্রেতা পাহাড়ি নারীর কাছে খায় কিভাবে জানতে চাইলে ভাঙ্গা ভাঙ্গা বাংলায় যা বলেছে তার অর্ধেক বুঝেছি আর বাকিটুকু নিজের বুদ্ধি খরচ করে তৈরি করে নিয়েছি।
এর স্থানীয় নাম উষনি।এখন এর উপকারিতা এবং ব্যবহার সম্পর্কে বলছি। তথ্য সংগ্রহকৃত।
উষনি শাক
উষনি শাক কিছুটা ঝাঁঝালো স্বাদের হয়। কচি ডগার শাক খেতে ভালো। আগাছার মত যে কোন জায়গায় খুব সহজেই জন্মায়।
বর্ষাকালে গাছের আকার বেশ বড়সড় হয় এবং পাতায় ঝাঁঝালো গন্ধ ও স্বাদ কম থাকে।
সাধারনত শরীরে বিষ ব্যাথা হলে এই শাক খেলে উপকার পাওয়া যায়।
এই শাক আতুঁর ঘরে সন্তান প্রসবের পরে মাকে খাওয়ানো হয় শরীরের ব্যাথা কমানোর জন্য।
দাঁত ব্যাথা সারাতে এই শাকের ফুলের রস ব্যবহার করা হয়।
এটি মূত্রবর্ধক, তাই শরীর থেকে অতিরিক্ত তরল ও বিষাক্তদ্রব্যাদি দূর করতে এটি বিশেষ ভূমিকা রাখে।
এর শক্তিশালী প্রদাহবিরোধী(anti-inflammatory) ক্ষমতা বাত ও টিস্যুর প্রদাহ কমাতে দারুন কার্যকরী।
এছাড়া এটি অ্যাজমা, এলার্জি এবং ব্যাথা সারায়।
সংক্রমণ সৃষ্টিকারী বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও ছত্রাক ধ্বংস
করে ফ্লু(flu), যক্ষ্মা, দাদ(ringworm) এসব থেকে রক্ষা করে।
এই শাকে অনেক ধরনের ফ্যাটি এসিড আছে যা বিভিন্ন কার্ডিওভাসকুলার রোগ, স্ট্রোক এবং এমনকি ক্যান্সার প্রতিরোধী।
উষনি শাক রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ও দীর্ঘস্থায়ী ক্লান্তি (Chronic Fatigue) সারায়।
এই উদ্ভিদ তার অ্যান্টিএজিং উপাদানের জন্য প্রসাধনী তৈরিতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
এর স্থানীয় নাম উষনি।এখন এর উপকারিতা এবং ব্যবহার সম্পর্কে বলছি। তথ্য সংগ্রহকৃত।
উষনি শাক
উষনি শাক কিছুটা ঝাঁঝালো স্বাদের হয়। কচি ডগার শাক খেতে ভালো। আগাছার মত যে কোন জায়গায় খুব সহজেই জন্মায়।
বর্ষাকালে গাছের আকার বেশ বড়সড় হয় এবং পাতায় ঝাঁঝালো গন্ধ ও স্বাদ কম থাকে।
সাধারনত শরীরে বিষ ব্যাথা হলে এই শাক খেলে উপকার পাওয়া যায়।
এই শাক আতুঁর ঘরে সন্তান প্রসবের পরে মাকে খাওয়ানো হয় শরীরের ব্যাথা কমানোর জন্য।
দাঁত ব্যাথা সারাতে এই শাকের ফুলের রস ব্যবহার করা হয়।
এটি মূত্রবর্ধক, তাই শরীর থেকে অতিরিক্ত তরল ও বিষাক্তদ্রব্যাদি দূর করতে এটি বিশেষ ভূমিকা রাখে।
এর শক্তিশালী প্রদাহবিরোধী(anti-inflammatory) ক্ষমতা বাত ও টিস্যুর প্রদাহ কমাতে দারুন কার্যকরী।
এছাড়া এটি অ্যাজমা, এলার্জি এবং ব্যাথা সারায়।
সংক্রমণ সৃষ্টিকারী বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও ছত্রাক ধ্বংস
করে ফ্লু(flu), যক্ষ্মা, দাদ(ringworm) এসব থেকে রক্ষা করে।
এই শাকে অনেক ধরনের ফ্যাটি এসিড আছে যা বিভিন্ন কার্ডিওভাসকুলার রোগ, স্ট্রোক এবং এমনকি ক্যান্সার প্রতিরোধী।
উষনি শাক রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ও দীর্ঘস্থায়ী ক্লান্তি (Chronic Fatigue) সারায়।
এই উদ্ভিদ তার অ্যান্টিএজিং উপাদানের জন্য প্রসাধনী তৈরিতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।