বাঙ্গি অনেক উপকারী একটা ফল হলেও আমাদের দেশের ছোট বড় বেশির ভাগ মানুষই এই ফলটা একেবারেই খেতে চায় না।বেশিরভাগ মানুষের কাছেই পছন্দের ফল নয় এটি। দেখতে সুন্দর তবে খেতে তেমন সুস্বাদু না হওয়ায় অনেকেই বাঙ্গির নাম শুনলে এড়িয়ে যান। কিন্তু অবহেলিত এই ফলেই আছে ভিটামিন সি, বিটা ক্যারোটিন, আমিষ, ফলিক এসিড, পর্যাপ্ত পানি, ফ্যাটি এসিডের মতো সব গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। উপকারী এই ফল না খেয়ে আপনি নিজেকেই ক্ষতি করছেন। তবে খালি খেতে ভালো না লাগলে এটি সুস্বাদু করে খাওয়ার উপায় রয়েছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক তেমনই একটি পদ বাঙ্গির শরবত তৈরির রেসিপি-
তৈরি করতে যা যা লাগবে-
১) বাঙ্গি- ছোট ১টি কুচি করে কাটা
২) মিষ্টি দই- আধ কেজি
৩) পানি- পরিমাণমত
৪) চিনি- স্বাদমতো
৫) বিট লবণ- হাফ চা.চা.
৬) কমলা রঙের ফুড কালার
৭) বরফ কুচি
বাঙ্গির শরবত বানানোর প্রণালী
ব্লেন্ডারে পানি দিয়ে আগে থেকে কেটে রাখা বাঙ্গিগুলোকে ভালো করে ব্লেন্ড করে ছেঁকে নিন এতে করে । এরপর ছাকা বাঙ্গি ব্লেন্ডারে আবার দিয়ে আবার সামান্য পানি দিন এরপর এর মধ্যে এক এক করে দিয়ে দিন দই, চিনি, বিট লবণ তারপর কিছুক্ষণ আবার ব্লেন্ড করুন। এরপর সামান্য কমলা রঙের ফুড কালার মিশিয়ে নিন। ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করুন আর পরিবেশনের আগে বরফ কুচি দিয়ে পরিবেশন করুন এই জুস। ও হ্যাঁ, ফুড কালার ব্যবহার করার কারণ হচ্ছে দেখতে সুন্দর লাগায় বাচ্চাদের খুব সহজেই খাওয়ানো যায়। আর বড়রা যে বাঙ্গির নাম শুনলে নাক সিটকায় তারাও খাবে এই পানীয়। সত্যি বলছি বাসায় একদিন বানিয়ে খেয়ে দেখুন। তারপর প্রতিদিন রিকোয়েস্ট আসবে এই শরবত বানানোর।
তৈরি করতে যা যা লাগবে-
১) বাঙ্গি- ছোট ১টি কুচি করে কাটা
২) মিষ্টি দই- আধ কেজি
৩) পানি- পরিমাণমত
৪) চিনি- স্বাদমতো
৫) বিট লবণ- হাফ চা.চা.
৬) কমলা রঙের ফুড কালার
৭) বরফ কুচি
বাঙ্গির শরবত বানানোর প্রণালী
ব্লেন্ডারে পানি দিয়ে আগে থেকে কেটে রাখা বাঙ্গিগুলোকে ভালো করে ব্লেন্ড করে ছেঁকে নিন এতে করে । এরপর ছাকা বাঙ্গি ব্লেন্ডারে আবার দিয়ে আবার সামান্য পানি দিন এরপর এর মধ্যে এক এক করে দিয়ে দিন দই, চিনি, বিট লবণ তারপর কিছুক্ষণ আবার ব্লেন্ড করুন। এরপর সামান্য কমলা রঙের ফুড কালার মিশিয়ে নিন। ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করুন আর পরিবেশনের আগে বরফ কুচি দিয়ে পরিবেশন করুন এই জুস। ও হ্যাঁ, ফুড কালার ব্যবহার করার কারণ হচ্ছে দেখতে সুন্দর লাগায় বাচ্চাদের খুব সহজেই খাওয়ানো যায়। আর বড়রা যে বাঙ্গির নাম শুনলে নাক সিটকায় তারাও খাবে এই পানীয়। সত্যি বলছি বাসায় একদিন বানিয়ে খেয়ে দেখুন। তারপর প্রতিদিন রিকোয়েস্ট আসবে এই শরবত বানানোর।