কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী, তিনি 'দ্য গ্রেট রজনীকান্ত'। তাঁকে নিয়ে মিমেরও নেহাত অন্ত নেই। এবং মজার ব্যাপার, সমস্ত মিমেই তিনিই শ্রেষ্ঠ।
তিনি দক্ষিণের সুপারস্টার, গোটা ভারতের 'থালাইভা' (Thalaiva)। আজ তাঁর ৭৩তম জন্মদিন।
আপনি যদি রজনী-ফ্যান হন, তাহলে অভিনেতা সম্পর্কে এই অজানা তথ্যগুলি জেনে রাখতেই হবে।
প্রথমত, বেঙ্গালুরুর মারাঠি পরিবারের জন্ম নিয়েছিলেন রজনীকান্ত। পুরো নাম শিবাজি রাও গায়কোয়াড়। কিংবদন্তি মারাঠি যোদ্ধা রাজা ছত্রপতি শিবাজি মহারাজের নামে তাঁর নামকরণ হয়।
দ্বিতীয়ত, বাড়িতে তিনি মারাঠি ও কন্নড় ভাষা শিখে বড় হয়েছেন। মাদ্রাজ ফিল্ম ইনস্টিটিউটে অভিনয়ে ডিপ্লোমা করার সময় তামিল শেখেন তিনি।
তৃতীয়ত, অভিনয় জগতে পা রাখার আগে তিনি বাস কনডাক্টারের কাজ করতেন তা সকলেরই জানা। তবে তিনি যে কুলি ও কাঠের মিস্ত্রি হিসেবেও কাজ করেছেন তা অনেকেরই অজানা।
চতুর্থত, দেশের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা রুপোলি পর্দায় পা রেখেছিলেন খলনায়কের চরিত্রে অভিনয় দিয়ে। অত্যাচারী স্বামী থেকে শুরু করে বহু-মহিলা সঙ্গত, একাধিক চরিত্রে অভিনয় করেছেন অভিনেতা। ১৯৭৭ সালে প্রথম ইতিবাচক চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি।
পঞ্চম, গোটা ভারতবাসী যাঁর অভিনয়ে মগ্ন, সেই রজনীকান্তের কাছে অনুপ্রেরণা হচ্ছেন অমিতাভ বচ্চন। বিগ-বির ১১টি ছবির তামিল রিমেকে কাজ করেছেন তিনি।
প্রায় ৫০ বছর ব্যাপী তাঁর কর্মজীবনে রজনীকান্ত প্রায় ১৭০-এরও বেশি ছবিতে অভিনয় করেছেন।
পদ্মবিভূষণ ও দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারে সম্মানিত রজনীকান্ত জায়গা করে নিয়েছিলেন ২০১০-এর 'ফোর্বস ইন্ডিয়া মোস্ট ইনফ্লুয়েন্সিয়াল'-এর তালিকায়।
রজনীকান্ত হচ্ছেন একমাত্র ভারতীয় অভিনেতা যাঁকে নিয়ে সেন্ট্রাল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশনের সিলেবাসে একটি অধ্যায় রয়েছে, নাম 'ফ্রম বাস কনডাক্টার টু সুপারস্টার'।
রজনীকান্তের জনপ্রিয়তার ওপর নির্ভর করে তৈরি ছবি 'ফর দ্য লভ অফ এ ম্যান' দেখানো হয়েছিল ২০১৫ সালে '৭১তম ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল'-এ।
২০১০ সালে মুক্তি প্রাপ্ত রজনীকান্তের কল্পবিজ্ঞান ঘরানার ছবি 'এনথিরন' একমাত্র তামিল ছবি যা বিশ্বের মধ্যে আইএমডিবি-র সেরা ৫০ সিনেমার তালিকায় নিজের স্থান করে নেয়। রজনীকান্ত-অভিনীত এই ছবি আইআইএম-এ পিজি ইলেকটিভ কোর্সে কেস স্টাডি হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
তিনি দক্ষিণের সুপারস্টার, গোটা ভারতের 'থালাইভা' (Thalaiva)। আজ তাঁর ৭৩তম জন্মদিন।
আপনি যদি রজনী-ফ্যান হন, তাহলে অভিনেতা সম্পর্কে এই অজানা তথ্যগুলি জেনে রাখতেই হবে।
প্রথমত, বেঙ্গালুরুর মারাঠি পরিবারের জন্ম নিয়েছিলেন রজনীকান্ত। পুরো নাম শিবাজি রাও গায়কোয়াড়। কিংবদন্তি মারাঠি যোদ্ধা রাজা ছত্রপতি শিবাজি মহারাজের নামে তাঁর নামকরণ হয়।
দ্বিতীয়ত, বাড়িতে তিনি মারাঠি ও কন্নড় ভাষা শিখে বড় হয়েছেন। মাদ্রাজ ফিল্ম ইনস্টিটিউটে অভিনয়ে ডিপ্লোমা করার সময় তামিল শেখেন তিনি।
তৃতীয়ত, অভিনয় জগতে পা রাখার আগে তিনি বাস কনডাক্টারের কাজ করতেন তা সকলেরই জানা। তবে তিনি যে কুলি ও কাঠের মিস্ত্রি হিসেবেও কাজ করেছেন তা অনেকেরই অজানা।
চতুর্থত, দেশের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা রুপোলি পর্দায় পা রেখেছিলেন খলনায়কের চরিত্রে অভিনয় দিয়ে। অত্যাচারী স্বামী থেকে শুরু করে বহু-মহিলা সঙ্গত, একাধিক চরিত্রে অভিনয় করেছেন অভিনেতা। ১৯৭৭ সালে প্রথম ইতিবাচক চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি।
পঞ্চম, গোটা ভারতবাসী যাঁর অভিনয়ে মগ্ন, সেই রজনীকান্তের কাছে অনুপ্রেরণা হচ্ছেন অমিতাভ বচ্চন। বিগ-বির ১১টি ছবির তামিল রিমেকে কাজ করেছেন তিনি।
প্রায় ৫০ বছর ব্যাপী তাঁর কর্মজীবনে রজনীকান্ত প্রায় ১৭০-এরও বেশি ছবিতে অভিনয় করেছেন।
পদ্মবিভূষণ ও দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারে সম্মানিত রজনীকান্ত জায়গা করে নিয়েছিলেন ২০১০-এর 'ফোর্বস ইন্ডিয়া মোস্ট ইনফ্লুয়েন্সিয়াল'-এর তালিকায়।
রজনীকান্ত হচ্ছেন একমাত্র ভারতীয় অভিনেতা যাঁকে নিয়ে সেন্ট্রাল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশনের সিলেবাসে একটি অধ্যায় রয়েছে, নাম 'ফ্রম বাস কনডাক্টার টু সুপারস্টার'।
রজনীকান্তের জনপ্রিয়তার ওপর নির্ভর করে তৈরি ছবি 'ফর দ্য লভ অফ এ ম্যান' দেখানো হয়েছিল ২০১৫ সালে '৭১তম ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল'-এ।
২০১০ সালে মুক্তি প্রাপ্ত রজনীকান্তের কল্পবিজ্ঞান ঘরানার ছবি 'এনথিরন' একমাত্র তামিল ছবি যা বিশ্বের মধ্যে আইএমডিবি-র সেরা ৫০ সিনেমার তালিকায় নিজের স্থান করে নেয়। রজনীকান্ত-অভিনীত এই ছবি আইআইএম-এ পিজি ইলেকটিভ কোর্সে কেস স্টাডি হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।