"This is a fictional story and its not my intention to offend anybody. If you are easily offended and then this story is not for you "
আমি রাজিয়া, ২১ বছর বয়সের নম্র ভদ্র সাদাসিধা এক মেয়ে। ছোটবোন আসমা কে নিয়ে মেট্রোপলিটন শহরে দুই কামরার ছোট্ট ঘরে বসবাস করি। এই ব্যাস্ত শহরে দুই বোন নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে বসবাস করি অনেকটা বাধ্য হয়ে। আমরা ছোট থাকলে বাবা মা ও আমাদের ছেড়ে চলে যায়। মাও কয়দিন দ্বিতীয় বিয়ে করে। ছোটবেলা থেকে নানা নানির কাছে বড় হই...
আমার নানা ছিলেন একদম গোড়া ধার্মিক মানুষ। ধর্মকম্মের প্রতি তার একাগ্রতার জন্য এলাকায় সুনাম ছিল। ছোট বেলা থেকেই আমাদের ধর্মীয় পরিবেশে বড় করেছে। একা একা বেড় হওয়া ছিল বাড়ন, একান্তই প্রয়োজন হলে বোরখা পড়ে বের হতাম। নানা আমাকে ছোট বেলাতেই মাদ্রা*,সা তে ভর্তি করে দেন। মাদ্রা*সার বদ্ধ পরিবেশে থেকে আমিও খুব জড়সড় ভিতু হয়ে যাই। দেখতে দেখতে একসময় আলিম পাস করে আলিমা হয়ে ঘরে ফিরে আসি। মাদ্রা*সা থেকে পাশ করে ধার্মিক মানসিকতা সম্পন্ন হওয়া সত্ত্বেও কিছু তিক্ত অভিজ্ঞতা ও যুগের সাথে তাল মিলানোর জন্য মনে মনে ঠিক করেছি ছোট বোন আসমাকে আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত করবো। কিন্তু নানার জন্য তা বাস্তবায়ন করাই ছিল অসম্ভব। অগ্যত আসমাকেও মাদ্রা*সায় ভর্তি করে দেওয়া হয়।
আসমা কিছুতেই মাদ্রা*সায় থাকতে চাইতো না। হঠাৎ একদিন নানা গত হন। নানা মারা যাওয়ার কিছুদিন পরেই আমার মামা দুইবোন কে ঘর থেকে একরকম গলাধাক্কা দিয়েই বের করে দেন।
বাস্তব জীবন সম্পর্কে বিন্দুমাত্র ধারণা না থাকায় হঠাৎ যেন অকুল পাথারে পড়ে যাই। মা*দ্রাসায় ভাল চরিত্রে রেকর্ড থাকায় মাদ্রাসার বড় হুজুর আমাকে শহরের এক মাদ্রা*সার শিক্ষক হিসেবে চাকরি জোগাড় করে দেন। তারপর থেকে মাদ্রা*সার পাশেই এই কামরার ঘরে দুইবোন থাকতে শুরু করি। ছোট বোন আসমাকে মাদ্রা*সার পড়াশোনা বাদ দিয়ে কলেজে ভর্তি করে দেই..
আমি রাজিয়া, ২১ বছর বয়সের নম্র ভদ্র সাদাসিধা এক মেয়ে। ছোটবোন আসমা কে নিয়ে মেট্রোপলিটন শহরে দুই কামরার ছোট্ট ঘরে বসবাস করি। এই ব্যাস্ত শহরে দুই বোন নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে বসবাস করি অনেকটা বাধ্য হয়ে। আমরা ছোট থাকলে বাবা মা ও আমাদের ছেড়ে চলে যায়। মাও কয়দিন দ্বিতীয় বিয়ে করে। ছোটবেলা থেকে নানা নানির কাছে বড় হই...
আমার নানা ছিলেন একদম গোড়া ধার্মিক মানুষ। ধর্মকম্মের প্রতি তার একাগ্রতার জন্য এলাকায় সুনাম ছিল। ছোট বেলা থেকেই আমাদের ধর্মীয় পরিবেশে বড় করেছে। একা একা বেড় হওয়া ছিল বাড়ন, একান্তই প্রয়োজন হলে বোরখা পড়ে বের হতাম। নানা আমাকে ছোট বেলাতেই মাদ্রা*,সা তে ভর্তি করে দেন। মাদ্রা*সার বদ্ধ পরিবেশে থেকে আমিও খুব জড়সড় ভিতু হয়ে যাই। দেখতে দেখতে একসময় আলিম পাস করে আলিমা হয়ে ঘরে ফিরে আসি। মাদ্রা*সা থেকে পাশ করে ধার্মিক মানসিকতা সম্পন্ন হওয়া সত্ত্বেও কিছু তিক্ত অভিজ্ঞতা ও যুগের সাথে তাল মিলানোর জন্য মনে মনে ঠিক করেছি ছোট বোন আসমাকে আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত করবো। কিন্তু নানার জন্য তা বাস্তবায়ন করাই ছিল অসম্ভব। অগ্যত আসমাকেও মাদ্রা*সায় ভর্তি করে দেওয়া হয়।
আসমা কিছুতেই মাদ্রা*সায় থাকতে চাইতো না। হঠাৎ একদিন নানা গত হন। নানা মারা যাওয়ার কিছুদিন পরেই আমার মামা দুইবোন কে ঘর থেকে একরকম গলাধাক্কা দিয়েই বের করে দেন।
বাস্তব জীবন সম্পর্কে বিন্দুমাত্র ধারণা না থাকায় হঠাৎ যেন অকুল পাথারে পড়ে যাই। মা*দ্রাসায় ভাল চরিত্রে রেকর্ড থাকায় মাদ্রাসার বড় হুজুর আমাকে শহরের এক মাদ্রা*সার শিক্ষক হিসেবে চাকরি জোগাড় করে দেন। তারপর থেকে মাদ্রা*সার পাশেই এই কামরার ঘরে দুইবোন থাকতে শুরু করি। ছোট বোন আসমাকে মাদ্রা*সার পড়াশোনা বাদ দিয়ে কলেজে ভর্তি করে দেই..