What's new
Nirjonmela Desi Forum

Talk about the things that matter to you! Wanting to join the rest of our members? Feel free to sign up today and gain full access!

এ কি রকম খেলা? (1 Viewer)

MOHAKAAL

Mega Poster
Elite Leader
Joined
Mar 2, 2018
Threads
2,275
Messages
16,008
Credits
1,460,057
Thermometer
Billiards
Sandwich
Profile Music
French Fries
এ কি রকম খেলা ? প্রথম পর্ব (পর্দার আড়ালে দাড়িয়ে মা ও ছেলের যৌন খেলা দেখার চঠি গল্প)

মার্চ মাসের শুরুর দিকে আমাদের বাড়িতে নিচতলায় এক পাঞ্জাবী পরিবার ভাড়া এল। আমি তখন ছোট। ওদের বাড়িতেও আমাদের মত দুই ভাইবোন আর বাবা-মা।
প্রথম দিনই আমার আর আমার বোন রুমির সাথে ওদের বেশ ভাব হয়ে গেল। ওদের ভাইবোনের নাম সানি আর শিলা। হপ্তা খানেকের মধ্যে ভাব হয়ে গেল খুব আমার বাবা মার সাথে সানির বাবা মায়েরও।
আমি আর রুমি, কাকা আর কাকি বলে ওদের ডাকতে শুরু করি। সানি আর শিলাও আমাদের বাবা মাকে কাকা ও কাকি বলেই ডাকতে লাগল।
মাস দুয়েক পড় আমরা আর আলাদাভাবে কিছু ভাবতামই ণা। এত ভাব হয়ে গিয়েছিল ওদের পরিবারের সঙ্গে আমাদের দৌলতে।
এবার বাবা ছিল না বাড়িতে। ট্যুরে বাইরে গেছে। সকাল হতেই আমরা নীচে নেমে গেলাম দোল খেলতে।


সানি,শিলা ও কাকিমাকে রংতং লাগিয়ে ঘণ্টা দুয়েকের মত অন্যান্যদের সাথে রঙ খেললাম। তারপর রঙ শেষ হওয়াতে বাড়ি ঢুকলাম আরও রঙ নিতে।
আমাদের ওপরে যাবার দুটো রাস্তা। একটা সানিদের বাড়ি থেকেই একটু লাফিয়ে দোতলায় ওঠা যায় আর একটা বাইরে থেকে। আমি আর বাইরে থেকে বাড়ি না গিয়ে সানিদের বাড়ি থেকেই টুক করে লাফিয়ে ওপরে গেলাম।


ওপরে উঠতেই শুনলাম মা বলছে " প্লীজ ভাইসাব, এখন না। আ,আপনি না কি! উঃ, আসতে"।
বুঝলাম সানির বাবা আমার মাকে রঙ লাগাচ্ছে। আমি ওদের রঙ খেলা দেখব বলে উঁকি মারতে গিয়ে দেখি –
কাকু মাকে এক হাতে দিয়ে বুকটাকে জড়িয়ে ধরে মার এক খানা মাই টিপছে আর অন্য হাতটা দিয়ে মার শাড়ির ভেতরে হাত ঢুকিয়ে সমানে হাতড়াচ্ছে আর মার গালে ও গলায় এন্তারসে চুমু খেয়ে যাচ্ছে।
এদিকে মাও কাকুর গলাটা জড়িয়ে আছে একহাতে। অন্য হাতে কাকুর চুলে হাত বোলাচ্ছে।


আমি অবাক হয়ে ওদের অদ্ভুত রঙ খেলা দেখতে থাকি। কিছুতেই বুঝতে পারলাম না, এ কি রকমের রঙ খেলা। কোথাও একটুও রঙ নেই, শুধু দুজনে জড়াজড়ি করে একে অন্যকে আদর করছে।
আমায় ওরা দেখতে পাচ্ছিলনা কারন আমি সিঁড়ির ঘোরার মুখে ছিলাম।
আমি ওপরের দিকে তাকিয়ে স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি। কিন্তু ওদের দেখতে গেলে ঝুঁকে দেখতে হবে।
হঠাৎ কাকু বলল – ভাবি, এখন তো কেও নেয় এক বারটি দাও প্লীজ, প্লীজ দাও ভাবী।
না না ভাইসাব, এখন না কেও এসে যাবে।


কাকু এবার মাকে দুহাতে তুলে নিল। প্লীজ ভাবী, একবার। দু মিনিট লাগবে বলে মাকে কোলে উঠিয়ে কাকু মার শোবার ঘরের দিকে চলে গেল।
মাকে বলতে সুনলাম – তুমি একটা ডাকাত ভাইসাব। বলে মা কাকুর বুকে মুখ লুকাল। তারপর ওরা ঘরে গিয়ে দরজা বন্ধ করে দিল।
আমি সিঁড়ির তলায় দাড়িয়ে এরকম রঙ খেলা দেখে একদম অবাক হয়ে গেলাম। তারপর বারান্দায় উঠে রঙ নিয়ে নীচে নেমে এলাম।
আমার আর রঙ খেলতে ভাল লাগল না। অপেক্ষা করতে লাগলাম, কাকু কখন নীচে আসবে।
আধা ঘণ্টা পড় কাকু নীচে এল। কাকিম কাকুকে জিজ্ঞাসা করল – কি হল, দিদি রঙ খেলল?


মাকে কোনদিন রঙ খেলতে দেখিনি আমি। কাকু হেঁসে বলল – না ভাবী একদম রঙ খেলেনা।
কাকিমা হেঁসে চোখ টিপে জিজ্ঞেস করল – তাহলে কি খেললে এতখন?
কাকুও চোখ টিপে বলল – খুব ভাল খেলে ভাবী। দিল খুস করে দিয়েছে। রাতে আজ আমি আবার তোমার সাথেও খেলবো।
আমি ওদের কোন ভাষাই বুঝতে পারছিলাম না। কি খেলা মা খেলল? আর রাতে কাকু আর কাকিমাই বাঁ কি খেলা খেলবে?
ততক্ষণে শিলা এসে আমায় ডেকে নিয়ে গেল বাইরে বন্ধুরা এসেছে বলে।


তারপর দিন পনেরো কেটে গেছে, সেদি শনিবার। আমাদের দু দিন স্কুল বন্ধ থাকে। বাবা অফিসে, মা রুমিকে নিয়ে মাসির বাড়ি গেছে। বাড়িতে আমি একা রয়েছি।
গরমের দুফুরে ঘুম আসছিলনা কিছুতেই। ভাবলাম যাই সানির সাথে ক্যারাম খেলি। তাই নীচে নেমে এলাম। সিঁড়ি টপকে ওদের বাড়ি গেলাম।
সানি আর শিলার ঘরে গিয়ে দেখি কেও নেই। বারান্দায় বেড়িয়ে দেখলাম , শিলা কাকির ঘরের পর্দা সরিয়ে উঁকি মেরে কি দেখছে আর একটা হাত নিজের স্কার্টের ভেতরে ঢুকিয়ে নাড়ছে।
হাত ঢোকাবার ফলে শিলার স্কার্টটা অনেকখানি ওপরে উঠে গিয়ে ওর ফরসা উরুটা পরিস্কার দেখা যাচ্ছে।
আমার আগমন শিলা বুঝতে পারেনি। আমি পা টিপে টিপে ওর কাছে এসে ওর পাসে দাঁড়ালাম।


আমি দাড়াতেই ও স্কার্টের তলা থেকে হাতটা বার করে নিয়ে আমার মুখে হাত চেপে ইশারায় চুপ করে থাকতে বলে আবার পর্দা সরিয়ে ভেতরে দেখতে লাগল।
আমিও এবার শিলা কি দেখছে তাই দেখার জন্য পর্দার পাস থেকে উঁকি মারলাম ভেতরে।


প্রথমে চমকে উঠেছিলাম। চোখ কচলে আবার ভাল করে উঁকি মারতে দেখলাম – কাকি আর সানি একেবারে ন্যংটো। কাকি দুটো পা ফাঁক করে শুয়ে আর যেখান দিয়ে পেচ্ছাপ করে সেখানটা দু হাত দিয়ে চিরে ফাঁক করে রেখছে। আর সানি ঐ নোংরা চেরা জায়গাটায় নাক ঠেকিয়ে ওখানকার গন্ধ শুঁকছে। একটু ভাল করে দেখতে দেখলাম – না, গন্ধ শুঁকছে না, সানি জিবটা দিয়ে ওখানটা চাটছে আর হাত দিয়ে কাকির গাবদা দুটো মায় টিপছে।

কাকি দেখলাম কখনও কখনও কোমরটা উঁচু করে ধরে ঠেলে দিচ্ছে সানির মুখের ভেতর পেচ্ছাপের জায়গাটা।
সানির দিকে তাকাতে দেখি সানির ছুকুটা টানটান হয়ে দাড়িয়ে আছে, যে ছুকু আমি মরে গেলেও লজ্জায় কাওকে দেখাতে পারব না, সানি মজাসে সেটাকে দাড় করিয়ে রেখেছে আর মাঝে মাঝে কাকি ওটাকে হাত দিয়ে চেপে ধরে নারাচ্ছে।
আমি অবাক হয়ে ওদের এ নোংরামি দেখতে লাগলাম। হঠাৎ মনে হল শিলা আমার ছুকুর কাছটায় হাত দিচ্ছে।


এমা শিলাও কি এমনি করবে নাকি। আমি তাড়াতাড়ি শিলার হাতটা আমার ছুকুর ওপর থেকে সরিয়ে দিতে গেলাম। এবার আমি নিজেই অবাক হলাম। আরে দেখি আমার ছুকুটাও সানির মত দাড়িয়ে ঠাঁঠিয়ে গেছে।
শিলা কি করছে দেখার চেয়ে কাকি আর সানির খেলাটা দেখতে আমার ভীষণ ইচ্ছা করছিল। তাই আমি আবার পর্দার ফাঁকে চোখ রাখলাম।
এমা, কাকি এবার উঠে বসেছে। সানি খাট থেকে নামল। কাকি এবার সানির ছুকুটা নিজের মুখের ভেতরে পুরে নিল আর সানির দুটো পাছা দুহাত দিয়ে জড়িয়ে টিপতে লাগল। আর মাঝে মাঝে মুখের ভেতর পুরোটা ঢুকিয়ে নিয়ে আবার মাথাটা সরিয়ে নিয়ে ছুকুটা বার করে দিতে লাগল।


সানি কাকির মাথাটা ধরেছিল। হঠাৎ দেখলাম সানি খুব জোরে জোরে পাছাটা নাড়ছে আর সানির শক্ত ছুকুটা একবার কাকির মুখের ভেতর থেকে বেরচ্ছে আবার ঢুকে যাচ্ছে।
কিছুক্ষণ এরকম করার পর সানি কাকির মাথাটা কাকির তলপেটের উপর চেপে ধরল। সানির সবটা কাকির মুখের ভেতরে ঢুকে গেছে।
ওরে বাবা, অতবর ছুকুটা কাকি সবটাই নিজের মুখের ভেতর ঢুকিয়ে নিল কি করে।


আমি অবাক হয়ে ভাবছিলাম। তারপুর দেখি সানি এবার আস্তে আস্তে নিজের ছুকুটা কাকির মুখ থেকে বের করে নিল। শুনলাম সানি বলছে – দেখি মাম্মি, কতটা পড়েছে?
কাকি এবার মুখটা হাঁ করে দেখাল। একই কাকির মুখের ভেতর একগাদা থলথলে মত যেন কি?
সানির ছুকুর গোঁড়া থেকেও একটু একটু বেরচ্ছে, সানি সেটা আবার কাকির গালে লাগিয়ে দিল।
 

Users who are viewing this thread

Back
Top